০৩:৪৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ জুলাই ২০২৫, ৭ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

জরুরি অবস্থা জারিতে বিরোধীদলীয় নেতার মতামত নেওয়া প্রয়োজন: জামায়াত

Md Nazmul

জরুরি অবস্থা জারির ক্ষেত্রে শুধু প্রধানমন্ত্রীর সুপারিশই নয়, মন্ত্রিসভার বৈঠকে বিরোধীদলীয় নেতা বা উপনেতার মতামতও নিতে হবে—এমন মত প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী।শনিবার রাজধানীতে অনুষ্ঠিত জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এই মন্তব্য করেন জামায়াতের নায়েবে আমীর আব্দুল্লাহ মোহাম্মাদ তাহের।তিনি বলেন, “জরুরি অবস্থা একটি সংবেদনশীল বিষয়। তাই এতে সব রাজনৈতিক পক্ষের অংশগ্রহণ ও সম্মতি প্রয়োজন। মন্ত্রিসভায় সিদ্ধান্ত হওয়ার পর রাষ্ট্রপতি অধ্যাদেশ জারি করবেন। এ বিষয়ে বেশিরভাগ দলই একমত হয়েছে।”তিনি আরও জানান, কমিশনের আলোচনায় জাতীয় সংকটকালে রাজনৈতিক ঐক্যের ভিত্তি তৈরি করাই প্রধান উদ্দেশ্য। এতে অংশ নেওয়া বিভিন্ন দল সংবিধান, আইন ও গণতান্ত্রিক রীতিনীতির আলোকে সমাধানের পক্ষে মত দিয়েছে।উল্লেখ্য, জাতীয় ঐকমত্য প্রতিষ্ঠায় কাজ করে যাচ্ছে ঐকমত্য কমিশন, যেখানে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিরা অংশ নিচ্ছেন।

Tag :

Please Share This Post in Your Social Media

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Md Nazmul

মোঃ নজমুল দৈনিক রেখাচিত্র ওয়েবসাইটে একজন দক্ষ সিনিয়র রিপোর্টার হিসেবে কাজ করছেন। তিনি খবর সংগ্রহ এবং বিশ্লেষণে বিশেষজ্ঞ। দীর্ঘদিনের সাংবাদিকতার অভিজ্ঞতাসহ, তিনি সততা এবং দ্রুততার সঙ্গে সংবাদ পরিবেশন করেন। তার মূল লক্ষ্য পাঠকদের সঠিক ও সময়োপযোগী খবর পৌঁছে দেওয়া।
Update Time : ০৬:৪২:৩১ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৩ জুলাই ২০২৫
৬৯১ Time View

জরুরি অবস্থা জারিতে বিরোধীদলীয় নেতার মতামত নেওয়া প্রয়োজন: জামায়াত

Update Time : ০৬:৪২:৩১ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৩ জুলাই ২০২৫

জরুরি অবস্থা জারির ক্ষেত্রে শুধু প্রধানমন্ত্রীর সুপারিশই নয়, মন্ত্রিসভার বৈঠকে বিরোধীদলীয় নেতা বা উপনেতার মতামতও নিতে হবে—এমন মত প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী।শনিবার রাজধানীতে অনুষ্ঠিত জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এই মন্তব্য করেন জামায়াতের নায়েবে আমীর আব্দুল্লাহ মোহাম্মাদ তাহের।তিনি বলেন, “জরুরি অবস্থা একটি সংবেদনশীল বিষয়। তাই এতে সব রাজনৈতিক পক্ষের অংশগ্রহণ ও সম্মতি প্রয়োজন। মন্ত্রিসভায় সিদ্ধান্ত হওয়ার পর রাষ্ট্রপতি অধ্যাদেশ জারি করবেন। এ বিষয়ে বেশিরভাগ দলই একমত হয়েছে।”তিনি আরও জানান, কমিশনের আলোচনায় জাতীয় সংকটকালে রাজনৈতিক ঐক্যের ভিত্তি তৈরি করাই প্রধান উদ্দেশ্য। এতে অংশ নেওয়া বিভিন্ন দল সংবিধান, আইন ও গণতান্ত্রিক রীতিনীতির আলোকে সমাধানের পক্ষে মত দিয়েছে।উল্লেখ্য, জাতীয় ঐকমত্য প্রতিষ্ঠায় কাজ করে যাচ্ছে ঐকমত্য কমিশন, যেখানে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিরা অংশ নিচ্ছেন।