ভাঙা শুরু জামালপুরের বিজয় চত্বর
ভাঙা শুরু জামালপুরের বিজয় চত্বরজামালপুরে বিজয় চত্বরের মূল স্তম্ভ ভেঙে ফেলা হচ্ছে। সেখানে স্থাপন করা হবে জুলাই শহীদদের স্মরণে জুলাই শহীদ স্মৃতি স্তম্ভ। আজ মঙ্গলবার সকাল থেকে শহরের জামালপুর-দেওয়ানগঞ্জ বাইপাস সড়কের শেখের ভিটার স্থাপনাটি ভাঙা শুরু হয়। জানা গেছে, গণপূর্ত অধিদপ্তরের তত্ত্বাবধানে সারাদেশের মত জামালপুরেও নির্মাণ করা হবে জুলাই শহীদ স্মৃতি স্তম্ভ। সে কারণে জামালপুরের গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট বিজয় চত্বরের স্থাপনাটি ভাঙা হচ্ছে। ৪ কোটি ৯৬ লাখ টাকা ব্যয়ে ২০২৩ সালে বিজয় চত্বরটি নির্মাণ করা হয়। প্রথমে এ স্থাপনাটির নাম দেওয়া হয় মির্জা আজম চত্বর। উল্লেখ্য, গত ৩ জুলাই গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের এক বিশেষ সভায় জামালপুর বিজয় চত্বর ভেঙে সেখানে জুলাই শহীদের স্মরণে জুলাই শহীদ স্মৃতি স্তম্ব নির্মাণের সিদ্ধান্ত দেওয়া হয়।নিউজ করে দেওChatGPT said:নিচে আপনার দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে একটি সংবাদের খসড়া দেওয়া হলো, যা আপনি প্রয়োজনে সংক্ষিপ্ত বা পরিবর্ধিত করতে পারেন:ভাঙা শুরু জামালপুরের বিজয় চত্বর, নির্মাণ হবে ‘জুলাই শহীদ স্মৃতি স্তম্ভ’জামালপুর প্রতিনিধি:জামালপুর শহরের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা বিজয় চত্বর ভাঙা শুরু হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (৯ জুলাই) সকাল থেকে শহরের জামালপুর-দেওয়ানগঞ্জ বাইপাস সড়কের শেখের ভিটা এলাকায় স্থাপনাটির ভাঙার কাজ শুরু করে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।জানা গেছে, গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সারাদেশে জুলাই শহীদদের স্মরণে ‘জুলাই শহীদ স্মৃতি স্তম্ভ’ নির্মাণ করা হচ্ছে। তারই অংশ হিসেবে জামালপুরে বিজয় চত্বর ভেঙে নতুন স্মৃতি স্তম্ভ নির্মাণের কাজ শুরু হয়েছে।গণপূর্ত অধিদপ্তরের তত্ত্বাবধানে এ প্রকল্প বাস্তবায়িত হচ্ছে।উল্লেখযোগ্য যে, প্রায় ৪ কোটি ৯৬ লাখ টাকা ব্যয়ে ২০২৩ সালে বিজয় চত্বরটি নির্মিত হয়। প্রথমে এর নামকরণ করা হয়েছিল মির্জা আজম চত্বর। পরে জনমত ও বিভিন্ন পর্যায়ের আলোচনার প্রেক্ষিতে তা পরিবর্তন করে ‘বিজয় চত্বর’ নামকরণ করা হয়।গত ৩ জুলাই গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের এক বিশেষ সভায় জামালপুরের বিজয় চত্বর ভেঙে সেখানে জুলাই শহীদদের স্মরণে নতুন স্মৃতি স্তম্ভ নির্মাণের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।